This is default featured post 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured post 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured post 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured post 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured post 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

ড : আতিউর রহমান রাখাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর



দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ড.আতিউর রহমানের ছেলেবেলা কেটেছে গরু-ছাগল চড়িয়ে! সেখান থেকে আজকের অবস্থানে পৌছাতে তাঁকে অনেক ত্যাগ স্বীকার ও সংগ্রাম করতে হয়েছে।
প্রিয় পাঠক আসুন সেই কাহিনী শুনি তাঁর নিজের-ই মুখে --- আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে । ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে । পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন ।
আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন । কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের।
আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিল মোটামুটি । কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি । দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম । মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন । তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয় ।
চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো । দারিদ্র্য কি জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে  উপলব্ধি করেছি-খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই, কি এক অবস্থা !!
আমার মা সামান্য লেখাপড়া জানতেন । তাঁর কাছেই আমার পড়াশোনার হাতেখড়ি । তারপর বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই । কিন্তু আমার পরিবারে এতটাই অভাব যে,আমি যখন তৃতীয় শ্রেণীতে উঠলাম,তখন আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলো না । বড় ভাই আরো আগে স্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকেছেন । আমাকেও লেখাপড়া ছেড়ে রোজগারের পথে নামতে হলো।
আমাদের একটা গাভী আর কয়েকটা খাঁসি ছিল । আমি সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চড়াতাম।
বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম । এভাবে দুই ভাই মিলে যা আয় করতাম, তাতে কোন রকমে দিন কাটছিল । কিছুদিন চলার পর দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই । প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসতাম । পড়াশোনা তো বন্ধই,আদৌ কি করবো- সেই স্বপ্নও ছিল না।
এক বিকেলে বড় ভাই বললেন, আজ স্কুল মাঠে নাটক হবে । স্পষ্ট মনে আছে, তখন আমার গায়ে দেয়ার মতো কোন জামা নেই । খালি গা আর লুঙ্গি পরে আমি ভাইয়ের সঙ্গে নাটক দেখতে চলেছি । স্কুলে পৌছে আমি তো বিস্ময়ে হতবাক ! চারদিকে এত আনন্দময় চমৎকার পরিবেশ । আমার মনে হলো,আমিতো আর সবার মতোই হতে পারতাম । সিদ্ধান্ত নিলাম,আমাকে আবার স্কুলে ফিরে আসতে হবে।
নাটক দেখে বাড়ি ফেরার পথে বড় ভাইকে বললাম,আমি কি আবার স্কুলে ফিরে আসতে পারি না ? আমার বলার ভঙ্গি বা করুণ চাহনি দেখেই হোক কিংবা অন্য কোন কারণেই হোক কথাটা ভাইয়ের মনে ধরলো । তিনি বললেন,ঠিক আছে কাল হেডস্যারের সঙ্গে আলাপ করবো ।
পরদিন দুই ভাই আবার স্কুলে গেলাম । বড় ভাই আমাকে হেডস্যারের রুমের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে ভিতরে গেলেন । আমি বাইরে দাড়িয়ে স্পষ্ট শুনছি, ভাই বললেন আমাকে যেন বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগটুকু দেওয়া হয় । কিন্তু হেডস্যার অবজ্ঞার ভঙ্গিতে বললেন, সবাইকে দিয়ে কি লেখাপড়া হয় !
স্যারের কথা শুনে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল। যতখানি আশা নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম,স্যারের এক কথাতেই সব ধুলিস্মাৎ হয়ে গেল । তবু বড় ভাই অনেক পীড়াপীড়ি করে আমার পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি যোগার করলেন । পরীক্ষার তখন আর মাত্র তিন মাস বাকি । বাড়ি ফিরে মাকে বললাম, আমাকে তিন মাসের ছুটি দিতে হবে । আমি আর এখানে থাকবো না । কারণ ঘরে খাবার নেই,পরনে কাপড় নেই- আমার কোন বইও নেই, কিন্তু আমাকে পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
মা বললেন, কোথায় যাবি? বললাম, আমার এককালের সহপাঠী এবং এখন ক্লাসের ফার্স্ট বয় মোজাম্মেলের বাড়িতে যাবো । ওর মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে । যে ক’দিন কথা বলেছি,তাতে করে খুব ভালো মানুষ বলে মনে হয়েছে । আমার বিশ্বাস, আমাকে উনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন না।
দুরু দুরু মনে মোজাম্মেলের বাড়ি গেলাম । সব কিছু খুলে বলতেই খালাম্মা সানন্দে রাজি হলেন । আমার খাবার আর আশ্রয় জুটলো; শুরু হলো নতুন জীবন । নতুন করে পড়াশোনা শুরু করলাম। প্রতিক্ষণেই হেডস্যারের সেই অবজ্ঞাসূচক কথা মনে পড়ে যায় ,জেদ কাজ করে মনে; আরো ভালোকরে পড়াশোনা করি।
যথাসময়ে পরীক্ষা শুরু হলো । আমি এক-একটি পরীক্ষা শেষ করছি আর ক্রমেই যেন উজ্জীবিত হচ্ছি। আমার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাচ্ছে । ফল প্রকাশের দিন আমি স্কুলে গিয়ে প্রথম সারিতে বসলাম হেডস্যার ফলাফল নিয়ে এলেন । আমি লক্ষ্য করলাম , পড়তে গিয়ে তিনি কেমন যেন দ্বিধান্বিত । আড়চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছেন । তারপর ফল ঘোষনা করলেন । আমি প্রথম হয়েছি ! খবর শুনে বড় ভাই আনন্দে কেঁদে ফেললেন । শুধু আমি নির্বিকার-যেন এটাই হওয়ার কথা ছিল।
বাড়ি ফেরার পথে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য । আমি আর আমার ভাই গর্বিত ভংগিতে  হেঁটে আসছি । আর পিছনে এক দল ছেলেমেয়ে আমাকে নিয়ে হৈ চৈ করছে, স্লোগান দিচ্ছে । সারা গাঁয়ে সাড়া পড়ে গেল! আমার নিরক্ষক বাবা, যারঁ কাছে ফার্স্ট আর লাস্ট একই কথা- তিনিও আনন্দে আত্মহারা; শুধু এইটুকু বুঝলেন যে, ছেলে বিশেষ কিছু একটা করেছে।যখন শুনলেন আমি ওপরের ক্লাসে উঠেছি, নতুন বই লাগবে, পরদিনই ঘরের খাসিটা হাটে নিয়ে গিয়ে ১২টাকায় বিক্রি করে দিল। তারপর আমাকে নিয়ে জামালপুর গেলেন। সেখানকার নবনূর লাইব্রেরী থেকে নতুন বই কিনলাম।
আমার জীবনযাত্রা এখন সর্ম্পূন বদলে গেছে। আমি রোজ স্কুলে যাই। অবসরে সংসারের কাজ করি। ইতোমধ্যে স্যারদের সুনজরে পড়ে গেছি। ফয়েজ মৌলভী স্যার আমাকে তারঁ সন্তানের মত দেখাশুনা করতে লাগলেন। সবার আদর,যত স্নেহে আমি ফার্স্ট হয়েই পঞ্চম শ্রেনীতে উঠলাম।এতদিনে গ্রামের একমাত্র মেট্রিক পাশ মফিজউদ্দিন চাচা আমার খোঁজ নিলেন। তারঁ বাড়ীতে আমার আশ্রয় জুটলো।
প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে আমি দিঘপাইত জুনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি হই। চাচা ওই স্কুলের শিক্ষক। অন্য শিক্ষকরাও আমার সংগ্রামের কথা জানতেন। তাই সবার বাড়তি আদর-ভালবাসা পেতাম।
আমি যখন সপ্তম শ্রেনীতে পেরিয়ে অষ্টম শ্রেণীতে উঠবো, তখন চাচা একদিন কোথেকে যেন একটা বিজ্ঞাপন কেটে নিয়ে এসে আমাকে দেখালেন। ওটা ছিল ক্যাডেট কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন। যথাসময়ে ফরম পূরণ করে পাঠালাম।
এখানে বলা দরকার, আমার নাম ছিল আতাউর রহমান। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভর্তি ফরমে স্কুলের হেডস্যার আমার নাম আতিউর রহমান লিখে চাচাকে বলেছিলেন, এই ছেলে একদিন অনেক বড় কিছু হবে। দেশে অনেক আতাউর আছে। ওর নামটা একটু আলাদা হওয়া দরকার; তাই আতিউর করে দিলাম।
আমি রাত জেগে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিলাম। নির্ধারিত দিনে চাচার সঙ্গে পরীক্ষা দিতে রওনা হলাম। ওই আমার জীবনে প্রথম ময়মনসিংহ যাওয়া। গিয়ে সবকিছু দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ। এত এত ছেলের মধ্যে আমিই কেবল পায়জামা আর স্পঞ্জ পরে এসেছি। আমার মনে  হলো, না আসাটাই ভালো ছিল। অহেতুক কষ্ট করলাম। ভাবলাম হবে না। কিন্তু দুই মাস পর চিঠি পেলাম, আমি নির্বাচিত হয়েছি। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে যেতে হবে।
সবাই খুব খুশি; কেবল আমিই হতাশ। আমার একটা প্যান্ট নেই, যেটা পরে যাবো। শেষে স্কুলের কানাই লাল বিশ্বাসের ফুলপ্যান্টটা ধার করলাম। আর একটা শার্ট যোগাড় হলো। আমি আর চাচা অচেনার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হলাম। চাচা শিখিয়ে দিলেন, মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে আমি যেন দরজার কাছে দাড়িঁয়ে বলি: ম্যা আই কাম ইন স্যার? ঠিক মতোই বললাম। তবে এত উচ্চস্বরে বললাম যে, উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।
পরীক্ষকদের একজন মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের এম. ডাব্লিউ. পিট আমাকে আপদমস্তক নিরীক্ষণ করে সবকিছু আচঁ করে ফেললেন। পরম স্নেহে আমাকে বসালেন। মুহুর্তের মধ্যে তিনি আমার খুব আপন হয়ে গেলেন। আমার মনে হলো, তিনি থাকলে আমার কোন ভয় নেই। পিট স্যার আমার লিখিত পরীক্ষার খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলেন।  তারপর অন্য পরীক্ষকদের সঙ্গে ইংরেজীতে কী-সব আলাপ করলেন। আমি সবটা না বুঝলেও আচঁ করতে পারলাম যে, আমাকে তাদেঁর পছন্দ হয়েছে। তবে তারাঁ কিছুই বললেন না। পরদিন ঢাকা শহর ঘুরে দেখে বাড়ি ফিরে এলাম। যথারীতি পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। কারন আমি ধরে নিয়েছি আমার চান্স হবে না।
হঠাৎ তিন মাস পর চিঠি এলো। আমি চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছি। মাসে ১৫০ টাকা বেতন লাগবে। এর মধ্যে ১০০ টাকা দেওয়া হবে, বাকি ৫০ টাকা আমার পরিবারকে যোগান দিতে হবে। চিঠি পড়ে মন ভেঙ্গে গেল। যেখানে আমার পরিবারের তিনবেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা নেই, আমি চাচার বাড়িতে মানুষ হচ্ছি, সেখানে প্রতিমাসে ৫০ টাকা বেতন যোগানোর কথা চিন্তাও করা যায় না!
এই যখন অবস্থা, তখন প্রথমবারের মতো আমার দাদা  সবর হলেন। এত বছর পর নাতির (আমার) খোঁজ নিলেন। আমাকে অন্য চাচাদের কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমরা থাকতে নাতি আমার এত ভালো সুযোগ পেয়েও পড়তে পারবে না? কিন্তু তাদের অবস্থাও খুব বেশি ভালো ছিল না। তারাঁ বললেন, একবার না হয় ৫০ টাকা যোগাড় করে দেবো, কিন্তু প্রতি মাসে তো সম্ভব নয়। দাদাও বিষয়টা বুঝলেন।
আমি আর কোন আশার আলো দেখতে না পেয়ে সেই ফয়েজ মৌলভী স্যারের কাছে গেলাম। তিনি বললেন, আমি থাকতে কোন চিন্তা করবে না। পরদিন আরো দুইজন সহকর্মী আর আমাকে নিয়ে তিনি হাটে গেলেন। সেখানে গামছা পেতে দোকানে দোকানে ঘু-রলেন। সবাইকে বিস্তারিত বলে সাহায্য চাইলেন। সবাই সাধ্যমতো আট আনা, চার আনা, এক টাকা, দুই টাকা দিলেন। সব মিলিয়ে ১৫০ টাকা হলো। আর চাচারা দিলেন ৫০ টাকা। এই সামান্য টাকা সম্বল করে আমি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হলাম। যাতায়াত খরচ বাদ দিয়ে আমি ১৫০ টাকায় তিন মাসের বেতন পরিশোধ করলাম। শুরু হলো অন্য এক জীবন।
প্রথম দিনেই এম. ডাব্লিউ. পিট স্যার আমাকে দেখতে এলেন। আমি সব কিছু খুলে বললাম। আরো জানালাম যে, যেহেতু  আমার আর বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই, তাই তিনমাস পর ক্যাডেট থেকে চলে যেতে হবে। সব শুনে স্যার আমার বিষয়টা বোর্ড মিটিয়ে তুললেন এবং পুরো ১৫০ টাকাই বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। সেই থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।এস.এস.সি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে ৫ম স্থান অধিকার করলাম এবং আরো অনেক সাফল্যের মুকুট যোগ হলো।
আমার জীবনটা সাধারণ মানুষের অনুদানে ভরপুর। পরবর্তীকালে আমি আমার এলাকায় স্কুল করেছি, কলেজ করেছি। যখন যাকে যতটা পারি, সাধ্যমত সাহায্য সহযোগিতা করি। কিন্তু সেই যে হাট থেকে তোলা ১৫০ টাকা !! সেই ঋণ আজও শোধ হয়নি। আমার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও সেই ঋণ শোধ হবে না। শোধ হবার নয় !!

Dr. Rahman atiura feeder to Bangladesh Bank Governor




Bangladesh Bank Governor Dr desabarenya economists. Atiura Rahman childhood keteche cows - goats cariye! Accept and give him a lot from today's struggle to reach the location. 
Dear readers, Let's hear the story of his own - with the face --- I was born in the district of Jamalpur ajaparagamye. 14 km near the town, walking and cycling would be appreciated.The entire village was the only metric pass maphijauddina my uncle. 
My father was a very poor landless farmers. We have five brothers, three sisters. We have not used any kind of used to it katato. 
My grandfather was fairly the financial position. But he was my father make his home in XHTML. Far away from her grandfather in a chanera etagulo brother - sister and parents - mother thakatama. Mother, his father's house to a small portion of the property received.The three-bigha land is purchased. 
It was a hell of a land that is unsuitable for many casabadera phalatena, the year 5 / 6 months jutato food. What is poverty, which I've inly access - no food, no clothes paranera, what a situation! 
My mother knew a little education. His elbow is hatekhari of studies. I then go side to the primary school admission. However, the lack of my family so that, when I uthalama third category, it will not be retained, and the opportunity to continue to study. Big Brother is more work before leaving school dhukechena. I'll have the education to make a living off it.
We had a cow and some khamsi. I am broadly in the field to sandha caratama. 
Cow milk sold in the markets never go to dusk at a meal time. Thus, the two brothers together, which never returns, it is not any different days katachila. Income from sales of milk a few days after getting the money I saved eight drink - bidi shop it. Each day, from morning till evening basatama shop. He studied bandhai, how far we - that was not me. 
Big Brother is one of the evening, and today the school will be the team plays. Clear that, like a coat on when I do not care. The more I see a brother with an empty stomach and continue lungi. I reached school bismaye dumb! Nice environment around me happy. I think it is, and I like amito be bigger. The auction, I will be back to school again. 
Plays a big brother way back home, I can not bring you back to school again? Motion or request to speak with me or any other subject matter visually look kathata dharalo I think.He said, Okay, I will talk with hedasyarera. 
The next day I went to school. I keep reminding me to stand outside the large room hedasyarera bodies inside. I was standing outside, listening to that, I would recommend an annual examination of the participation of the suyogatuku. But hedasyara amuck in contempt, and with what education is the best! 
I had my head down again syarera. As I went to school, syarera one kathatei dhulismat was all. Still, many insist that my brother is allowed to supply to test it. This test is only three months left. Her mother returned home, I will leave for three months. I will stay here or not. Because there is no room for food, clothes parane no - I do not have any baio, but I will pass the test. 
Mother, and where yabi? I, on my first big one-time classmate and now the class of Mozammel go home. My mother is my identity. That the day he said, is that people seem to have been very good. I believe, I can not recall that. 
I went home duru duru Mozammel. Some are open to all balatei khalamma gladly agreed.Jutalo my food and shelter, start a new life. The study started. I think the monkey is pratiksanei hedasyarera, pertinacity in mind, we also studied bhalokare. 
Timely start of the test. I have one - and increasingly so as a test to stimulate hacchi. My self-confidence increases. Effect on the day I came to school, go to the first row, Sitting hedasyara the results. I noticed it, but that he is indecisive. Takacchena askance at me.The result was announced. I was! I play the big brother to hear the news phelalena. I am indifferent - that is what I was after. 
An unprecedented view of the way back home. I am proud of my brother bhangite m walk.The racket behind me in a group of children, with slogans. The response to my self! My niraksaka father, yaram the first and the Last of the same - still overjoyed; only eituku bujhalena that a child has something special. When I sunalena uthechi upper class, it will take a new book, and go to market paradinai khasita 1 ২টাকায় sell her house. The day I Jamalpur. Adapted to the new book kinalama nabanura library. 
My life now instead of sarmpuna. I go to school every day. Abasare sansarera work.Syaradera favor already detected. Sir I would like to care for your child to taram lagalena phayeja maulabhi. I appreciate, as I have first been snehe uthalama the fifth class. Refrigerator metric side of the village only to find out nilena maphijauddina my uncle.Taram home jutalo my house. 
Primary Education in the Junior High School I admitted I dighapaita. Uncle was a school teacher. Other teachers know of my struggles. In addition to this honor - love petama. 
When I passed class VIII and class in the seventh uthabo, when I spotted an ad cut to come to me one day kotheke dekhalena. What was the cadet college admissions advertising. Due to the pathalama form. 
There is a need, my name was required. Cadet College, the school's admission form, but hedasyara write my name atiura by cacake said, the son some day be much larger. Many countries are required. Her name should be a little different, so that I atiura. 
I studied up on the preparation of the auction. Determined to push on the test time with uncle. The first is my life going to Mymensingh. I look at everything I carakagacha. I think I am the only boy in pajamas and sponges're after. I think it is, it was not good asatai. It unnecessary pain. Thought to be. But two months after the letter I, I was selected. The final test will be to go to Dhaka kyantanamente. 
We are very happy, only I am disappointed. I have no pants that go with it. At the end of the school's beliefs phulapyantata kanai red edge it. The rustle of a shirt. I spotted this strange time to push. Sikhiye poor workers, oral tests, go door-to darimye I speak of love in man, Sir? Just like her. However, Price told me that I burst into the uthalo. 
Tester, a Mirzapur Cadet College, MA. Dabliu. I will monitor the pit apadamastaka acam the phelalena. Absolute snehe basalena me. He has become my very own moment of the day. I thought, if I had no fear. Sir, I credit my written test pits buliye nilena. Tester with another key, then in English - all the talk of him. I do whatever I bujhaleo to acam that, I have been tademra choice. However, we did not taram. The next day came back to town around the house. Parasonaya my usual focus. Because I 've been to my year. 
Suddenly, three months after the letter Tools. I was ultimately selected. 150 per month to pay it. The money will be available in 100, the remaining 50 will provide the money to my family. Letter, but it is broken. Where there is no guarantee drinking tinabela my family, I know hacchi uncle at home, the monthly salary of 50 per yoganora not think that! 
This is when a state, then the first time I became one sabara. The grandson of (i) Seek nilena. I have to go to another cacadera, and you have a good chance I have my grandson can not read? But their status was not very good. Taram I'll look at is the 50 per closed, but it is not possible every month. One of the bujhalena. 
I do not see any hope of getting the light they gave up phayeja syarera maulabhi. He said, I will not have to worry about. The bodies of two colleagues and me in the morning market.To get there, the shop, the shop towel ghu - ralena. For more help see the book. It is worth eight-round, four-round, one money, two per day. All of the 150 money. The 50 day money cacara. The Mirzapur Cadet College, I am a little money to fund them. Travel costs out of it, I paid 150 Rupees three months' salary. Start another life. 
The first dinei MA. Dabliu. Sir, I came to see the pit. I opened it all up. More janalama that, because I do not have the ability to pay, so after a cadet from quarter to go. Sir, I had put an end to all of the Board of Scholarship tulalena and the whole sum of 150 workers. I returned back to me I did not takate. Esaesa C. The Board, 5 th place, the right to test it and add more success to the crown. 
I am satisfied that the common people jibanata fastener. Subsequently, I have my areas of school, colleges have. As much as I do, I found my best to help. Up to 150, but that money mart! The loan still has not been kind. Devote my entire life, but that debt will not be. Not even! 

Not pay their debts




Sector in 1971 from 4 disenbara muktiyuddhe 11 Pakistani soldiers in the first kamandadera atmasarmapana sarendara letter that event occurred, the adventurous one day I heard the Freedom Fighters.
Agreed to send a letter to the historic atmasarmapana Bashirullah birapratika are here.Day 11 the number of sectors that mahendraganja sub-sector delivery of tension between the flat. A few months of continuous combat kamalapura pakistanira sing a lot of time.Still, they dont œ not commit. December 4, 1971. Seven in the morning at the Indian allied forces, Brigadier Singh gill gurubaksa surrender kamalapura camps calling Pakistan captain and owner of the captain to send a letter. I do not agree that he yakei. He is angry about what life in the gill of a people can not. Once you are sure you will agree that mrtu undaunted by Bashirullah. The letter containing the call for kamandarake kyampera kamalapura and white flag of surrender were his hands. The letter was written to encompass the detention yauthabahini around you. If you want bacamte atmasarmapana tax, not fey. In this letter, you must first go to a white sweatshirt and kamalapura camps near the show. After the white flag, he rocked the Pakistani soldiers arkasana vision. This letter also contains pakasena furious by the owner. They tortured him to the camps is widespread. He was an officer in the Pakistani flag in citi, and putting the plant floor.Afternoon, they had bread and water to the soup. Bamcabena I think he want to eat rutii.The time of India's fighter circling overhead. A few bombs on the outskirts of the camps atanka. He was detained for the duration of the three pakistanara soya. He had this idea in the name of another side of sanaju muktiyoddhake white flag was sent to Camp kamalapura. At the time of the Indian fighter, he says. The two - Three Pakistani soldiers were killed. The aim of the white flag sanaju Bashirullah by air show. The Pakistani leader said kamalapurera atmasamarpanera wish to reply to their letter said. Kamalapura camps and the Captain of the Pakistani army surrender to the malikasaha 1 to 6. Ahmed, 10 th class student in 1971 was Bashirullah. Liberation began April 11 when he joined in the back of the sector. After months of training in the area in May kamalapura besakati take part in the war. Muktiyuddhe heroic contribution Bashirullah Ahmed (60), title of champion of a symbol. Ahmed's house in Jamalpur district Bashirullah bakasiganja kamalapura dumuratala the Union. The BRAC Road area of ​​residence in the headquarters of the bakasiganja. Credited with allowance for the very few female casabada Families of seized ship must land within a family of three sons by his tanaporenera. Currently, he is very sick. The labor movement is the pain of arthritis.Ahmed said the 40 year long title for the Freedom Bashirullah sarakarai Fixed some did not. What state are you in the general muktiyoddhara today it can be.

40 years after liberation Liberation did not receive certificates Haque chamiula




40 years after receiving recognition from the Freedom Fighters muktiyuddhe bakasiganjera North dhatuya crying deprived of the freedom fighters chamiula one DVD.
Chamiula hakera great freedom of movement 71 of the paper newspaper drste Pradesh, Meghalaya, India mahendraganja Police Station Sector 11, under the shelter of the muktiyuddhe. Click to join the company as the delivery of the role of the coach. Even in war, part 3 sasmukha accepted. Mujibanagara government forces during the liberation of yuddhakalina under the pulisabahini sammanaye. He joined the active forces of the United chamiula muktiyuddhe accepted. Sheikh Abdur Rahman of Mymensingh and Tangail in the work zone stapha officer. The government of independent Bangladesh war nirdesakrame Rangpur police lines to re-join the work. No. M-C-C bond order in which police deoyanaganja tam 05/01/7 at No. 4 in order to join the ulle ¬ b. Learning should be part of a name to the list of fighters muktiyuddhe bahinira police despite not gejetabhukta chamiula hakera name of Liberation. The 2000 was the role of the police of the chief minister muktiyuddhe samachula Arefin edited, home minister and home secretary, signed by the police mahaparirsaka granthatite Liberation of the list despite his name being on the list for unknown reasons, Liberation Gazette did not include his name. But even without participation muktiyuddhe Freedom Fighters soon recognized certification.Freedom chamiula hakera (65) claim that the list of the names of freedom fighters as muktiyoddho gejetabhukta the opportunity to give recognition. Freedom Fighters Freedom in recognition of her life at the Home sanmanera want.


Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More