বশরি আহমদে,বীরপ্রতীক তনিি চঠিি নয়িে যতেে রাজি হলনে
১১ নম্বর সক্টেররে মহন্দ্রেগঞ্জ সাব-সক্টেরে মুক্তযিোদ্ধাদরে মধ্যে টানটান উত্তজেনা। কামালপুরে টানা কয়কে মাস যুদ্ধ করে পাকস্তিানরিা অনকেটা চুপসে এসছে।ে তবু তারা আত্মসর্মপণ করছে না। ১৯৭১ সালরে ৪ ডসিম্বের। সকাল সাড়ে সাতটার দকিে ভারতীয় মত্রি বাহনিীর ব্রগিডেয়িার গুরবক্স সংি গলি আত্মসর্মপণরে আহ্বান জানয়িে পাকস্তিানদিরে কামালপুর ক্যাম্পরে অধনিায়ক ক্যাপ্টনে হাসান মালকিরে কাছে চঠিি পাঠাবনে। তনিি যাঁকইে বলছনে, কউে রাজি হচ্ছনে না। গলি রগেে গয়িে বললনে, ‘তোমাদরে একজন লোকও কী জীবন দতিে পারবে না?’ তখন বশরি আহমদে রাজি হয়ে গলেনে। কামালপুর ক্যাম্পরে কমান্ডারকে দওেয়ার জন্য আত্মসর্মপণরে আহ্বানসংবলতি চঠিি ও সাদা পতাকা দওেয়া হলোতাঁর হাত।ে
কামালপুর ক্যাম্পরে কাছাকাছি গয়িে তনিি প্রথমে সাদা সোয়টোর দখোন। পরে সাদা পতাকা নাড়য়িে পাকস্তিানি সনোদরে দৃষ্টি আর্কষণ করনে। তারা তাঁকে ক্যাম্পে নয়িে যায়। পাকস্তিানি একজন অফসিার চঠিি ও পতাকা নয়িে তাঁকে বঞ্চেে বসয়িে রাখ।ে তারা তাঁকে রুট,ি ডাল ও পানি দয়ে। তনিি রুটইি খাবনে, নাকি বাঁচবনে, ভাবছনে। এমন সময় ভারতরে যুদ্ধবমিান আকাশে চক্কর দয়ে। ক্যাম্পরে আশপাশে কয়কেটা বোমা ফলেে আতঙ্ক সৃষ্টি কর।ে পাকস্তিানরিা বলো সোয়া তনিটা র্পযন্ত তাঁকে আটক করে রাখ।ে এদকিে তাঁকে মরেে ফলেছেে ধারণা করে সনজু নামরে আরকেজন মুক্তযিোদ্ধাকে সাদা পতাকা দয়িে কামালপুর ক্যাম্পে পাঠানো হয়। সে সময় আবার ভারতীয় যুদ্ধবমিান এসে বোমা ফলে।ে এতে দুই-তনিজন পাকস্তিানি সনো নহিত হয়। সনজু আর বশরি আহমদে বমিান লক্ষ্য করে সাদা পতাকা দখোন। কামালপুররে পাকস্তিানি অধনিায়ক আত্মসর্মপণরে ইচ্ছার কথা জানয়িে চঠিরি জবাব দয়িে তাঁদরে ছড়েে দনে। শষে র্পযন্ত কামালপুর ক্যাম্পরে ক্যাপ্টনে হাসান মালকিসহ ১২৬ জন পাকস্তিানি সনো আত্মসর্মপণ কর।ে
বশরি আহমদে ১৯৭১ সালে ১০ম শ্রণেীর শক্ষর্িাথী ছলিনে। মুক্তযিুদ্ধ শুরু হলে তনিি এপ্রলি মাসে ভারতে যান। মে মাসরে পর সখোনে প্রশক্ষিণ নয়িে কামালপুর এলাকায় বশেকটি যুদ্ধে অংশ ননে।
মুক্তযিুদ্ধে বীরত্বর্পূণ অবদানরে জন্য বশরি আহমদে (৬০) বীর প্রতীক খতোব পয়েছেনে। বশরি আহমদেরে বাড়ি জামালপুর জলোর বকশীগঞ্জ উপজলোর ধানুয়া ইউনয়িনরে ডুমুরতলা গ্রাম।ে র্বতমানে তনিি বকশীগঞ্জ সদররে চরয়িাপাড়া ব্র্যাক সড়কে বসবাস করনে। তাঁর বাবার নাম লাল মামুদ। মা কশিোরী বওেয়া। স্ত্রী রোকয়ো বগেম। তাঁর তনি ছলে।ে পনেশনভাতা আর সামান্য কছিু জমি চাষাবাদ করে অনকে টানাপোড়নেরে মধ্যে সংসার চলে তাঁর। র্বতমানে তনিি খুব অসুস্থ। বাতরে ব্যথায় চলাফরো করতে খুবই কষ্ট হয় তাঁর। বশরি আহমদে বললনে, র্দীঘ ৪০ বছরে খতোবপ্রাপ্ত মুক্তযিোদ্ধাদরে জন্য কোনো সরকারই স্থায়ী কছিু করনে।ি সাধারণ মুক্তযিোদ্ধারা আজ কী অবস্থায় আছনে,এ থকেইে তা বোঝা যায়।
বশরি আহমদে বীর প্রতীকরে সাক্ষাৎকার।
সরওয়ার জামান রতন
যুগান্তর প্রতনিধিি
0 comments:
Post a Comment